প্রতিদিনই দিবস। জানা অজানা বিদঘুটে সব বিষয়। কেউ জানে না, ঠিক কোন দিবস কবে, কখন, উৎপত্তি আর শেষ হয়! হাত ধোয়ার জন্যও দিবস আছে ভাবতেই হাসি পায়। প্রতিটি দিবসই অজানার ভিড়ে নিত্য হারিয়ে যায়। ঘৃণা দিবস, প্রপোজ দিবস, গোলাপ দিবস, প্রলাপ দিবস, আলাপ দিবসও আছে। আঙুল গুণে দুই একটা দিবস স্মরণীয় আমার কাছে। যে দিবসে রাত হতেই বুক হয়ে যায় পরম শ্রদ্ধায় ভারী। যেমন একুশে ফেব্রুয়ারি।
বাংলায় ফাল্গুনের আট, বাঙালির মাতৃভাষার পরম আরাধ্য পাঠ। আগে থেকেই অতিক্রম করেছিল নির্যাতনের চৌকাঠ। এবার এলো মুখের ভাষার উপর- অহেতুক নিষেধাজ্ঞা আর চোখ রাঙানো ফাঁপর। বললো পাকি- উর্দু নাকি মাতৃভাষা হবে। পাগলের প্রলাপ, হয় নাকি তাই? বিপদে বাঙালি ভাই আর ভাই। এক সাথে চিৎকার দিলো- বাংলা ভাষায় কথা বলতে চাই। আর যায় কোথা? বাঙালির বীরত্ব গাঁথা, অন্যায় সংগ্রামে। তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে, মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে, মুখের ভাষা স্বাধীন করলো চিরদিনের তরে। এখন এই দিনটাই বিশ্বব্যাপী সবাই স্মরণ করে। শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে, আমি বাংলায় পড়ি-লিখি। এই ভাষাতেই গান গাই আমি মুক্ত স্বাধীন পাখি।
বাংলায় ফাল্গুনের আট, বাঙালির মাতৃভাষার পরম আরাধ্য পাঠ। আগে থেকেই অতিক্রম করেছিল নির্যাতনের চৌকাঠ। এবার এলো মুখের ভাষার উপর- অহেতুক নিষেধাজ্ঞা আর চোখ রাঙানো ফাঁপর। বললো পাকি- উর্দু নাকি মাতৃভাষা হবে। পাগলের প্রলাপ, হয় নাকি তাই? বিপদে বাঙালি ভাই আর ভাই। এক সাথে চিৎকার দিলো- বাংলা ভাষায় কথা বলতে চাই। আর যায় কোথা? বাঙালির বীরত্ব গাঁথা, অন্যায় সংগ্রামে। তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে, মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে, মুখের ভাষা স্বাধীন করলো চিরদিনের তরে। এখন এই দিনটাই বিশ্বব্যাপী সবাই স্মরণ করে। শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে, আমি বাংলায় পড়ি-লিখি। এই ভাষাতেই গান গাই আমি মুক্ত স্বাধীন পাখি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন